
Read Time:2 Minute, 26 Second
দ্যা ডেইলি নিউজ | ঢাকা: মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ি ফেরিঘাটে ‘ভিআইপি’র জন্য আটকে থাকা ফেরিতে এক কিশারোর মুত্যুর ঘটনায় দায়ী যুগ্মসচিব আবদুস সবুর মন্ডলকে নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরে নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (০৯ জুলাই) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এই নিয়োগ দিয়ে আদেশ জারি করেছে। তিনি সরকারি আবাসন পরিদপ্তরের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
গত বছরের আগস্টে কাঁঠালবাড়ি ফেরিঘাটে দেরিতে ফেরি ছাড়ার কারণে অ্যাম্বুলেন্সে তিতাস ঘোষ নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় যুগ্মসচিব আবদুস সবুর মন্ডলকে দায়ী করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছিল নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার বণিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি।এদিকে, নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের বর্তমান ডিজি কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলামের চাকরির মেয়াদ আগস্টে শেষ হবে। তাকে নৌবাহিনীতে ফিরিয়ে নেওয়া হবে।
অপর এক আদেশে সরকারি আবাসন পরিদপ্তরের নতুন পরিচালক নিয়োগ পেয়েছেন জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের যুগ্মসচিব মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী।
একই আদেশে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের ট্রাফিক ইঞ্জিনিয়ার (যুগ্মসচিব) মো. আনিসুর রহমানকে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য করা হয়েছে। আর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) পরিচালক এ কে এম মাসুদুর রহমানকে জরিপ অধিদপ্তরের পরিচালক করা হয়েছে।
গত বছরের আগস্টে কাঁঠালবাড়ি ফেরিঘাটে দেরিতে ফেরি ছাড়ার কারণে অ্যাম্বুলেন্সে তিতাস ঘোষ নামের এক কিশোরের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় যুগ্মসচিব আবদুস সবুর মন্ডলকে দায়ী করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছিল নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার বণিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি।এদিকে, নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের বর্তমান ডিজি কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলামের চাকরির মেয়াদ আগস্টে শেষ হবে। তাকে নৌবাহিনীতে ফিরিয়ে নেওয়া হবে।
অপর এক আদেশে সরকারি আবাসন পরিদপ্তরের নতুন পরিচালক নিয়োগ পেয়েছেন জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের যুগ্মসচিব মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী।
একই আদেশে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের ট্রাফিক ইঞ্জিনিয়ার (যুগ্মসচিব) মো. আনিসুর রহমানকে মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য করা হয়েছে। আর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) পরিচালক এ কে এম মাসুদুর রহমানকে জরিপ অধিদপ্তরের পরিচালক করা হয়েছে।
তবে আরেকটি কমিটি তাদের প্রতিবেদনে দেরিতে ফেরি ছাড়ার জন্য ঘাট ব্যবস্থাপকসহ ফেরি ঘাটে দায়িত্বরত তিন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে দায়ী করলেও আব্দুস সবুর মণ্ডলের দায় খুঁজে পায়নি।